কম্পিউটার অপারেটিং
সিস্টেম হিসেবে ‘উইন্ডোজ সেভেন‘ বেশ জনপ্রিয়। উইন্ডোজের
আগের অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে এর কিছুটা পার্থক্য আছে। এসব পার্থক্য বুঝতে না পেরে
অনেকেই এর হালনাগাদ সুবিধাগুলো উপভোগ করতে পারছে না ।তাই এ ধরনের কিছু বিশেষ সুবিধার কথা আজকে জানাচ্ছি ।
থেকে যাবে
সমস্যার ইতিহাস!
অনেক সময় একজনের ব্যক্তিগত কম্পিউটার আরেকজন ব্যবহার করে। এমনিতে এটা তেমন সমস্যা নয়,
তবে ব্যবহারকারী
অনভিজ্ঞ হলে বিপত্তি আছে! যেমন সেটিংস বদল হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে কিভাবে সমস্যাটি হলো,
না জানা পর্যন্ত
এর সমাধান করা দুষ্কর। এ
ধরনের সমস্যা সমাধানে উইন্ডোজ সেভেনে ‘ডিফল্ট‘ হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে ‘প্রবলেম স্টেপ রেকর্ডার‘। এর মাধ্যমে অনভিজ্ঞ ব্যবহারকারী
কম্পিউটারে যেসব কাজ করেছে, তার ইতিহাস দেখা যাবে। এ সুবিধা পেতে নতুন ব্যবহারকারী
কম্পিউটারে বসার আগে Start থেকে Run-এ গিয়ে PSR টাইপ করে ঊহঃবৎ চাপলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে। এখান থেকে ‘প্রবলেম স্টেপ রেকর্ডার‘
চালু করে নিতে হবে। এরপর ওই ব্যবহারকারী উঠে গেলে
রেকর্ডিং বন্ধ করে সেভ করে রাখতে হবে। এ সময় যদি কম্পিউটারে কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে রেকর্ড ফাইল থেকে
ব্যবহারকারী কম্পিউটারে কী কী কাজ করেছিল, তা একনজরে দেখে নিতে পারবেন। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে
কম্পিউটার আবার ঠিকও করে ফেলা যাবে।
স্ক্রিনশটে
স্নিপিং টুল
কম্পিউটার ডেস্কটপের স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য এত দিন থার্ড পার্টি বিভিন্ন স্ক্রিনশট
সফটওয়্যারই ছিল ভরসা। তবে
উইন্ডোজ সেভেনে ডিফল্টভাবে একটি স্ক্রিনশট ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। স্নিপিং টুলটি খুঁজে পেতে Start
থেকে Search-এ গিয়ে Snipping
Tool লিখে Enter
চাপুন। স্নিপিং টুল হাজির হবে। New Button-এ ক্লিক করে টুলটি
ব্যবহার করা যাবে।
হিডেন
ড্রাইভ দেখতে হলে
উইন্ডোজ এঙ্পির সঙ্গে
উইন্ডোজ সেভেনের এ ক্ষেত্রে কিছুটা পার্থক্য আছে। যেমন, উইন্ডোজ এঙ্পিতে ডিফল্টভাবে খালি
ড্রাইভ দেখা গেলেও উইন্ডোজ সেভেন খালি ড্রাইভ Hide করে রাখে। অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের কোনো
খালি ড্রাইভ উইন্ডোজ সেভেনে দেখা যাবে না। Hidden এসব ড্রাইভ দেখার জন্য প্রথমে Folder Option-এ গিয়ে View-তে যান। এবার সেখান থেকে Hide
empty drives in the computer folder-এ টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন।
ব্যাটারির
লাইফ বৃদ্ধি
ল্যাপটপ ও নেটবুকে যাঁরা
উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহার করেন, তাঁদের জন্য ‘ব্যাটারি লাইফ‘ নামে বিশেষ এ ফিচার রেখেছে মাইক্রোসফট। বাইরে কোথাও কাজে বের হলে এবং
বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ প্রয়োজন হলে এ ফিচার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এ জন্য Start-এ গিয়ে টাইপ করুন Power
Options। এরপর পাওয়ার অপশনগুলোর
মধ্যে গিয়ে Change Plan Settings লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। এরপর ক্লিক করুন Change
Advanced Settings। এরপর
যে উইন্ডোটি ওপেন হবে, সেখান থেকে নিজের মতো করে পাওয়ার সেভিংস সেট করে নিন।
উইন্ডো
মিনিমাইজ
অনেকেই একসঙ্গে একাধিক
উইন্ডো ওপেন করে কাজ করতে অভ্যস্ত। অনেক প্রোগ্রাম চালানো আছে এবং সবই মিনিমাইজ করতে হবে,
এমন ক্ষেত্রে একটি
একটি করে উইন্ডো মিনিমাইজ করতে গেলে সময় নষ্ট হবে। একত্রে সব মিনিমাইজ করার জন্য
উইন্ডোজ কি চেপে ধরে হোম বাটনটি চাপলেই আপনার কাঙ্ক্ষিত উইন্ডোটি ছাড়া সব উইন্ডো
মিনিমাইজ হয়ে যাবে। আবার
একই পদ্ধতি অনুসরণ করে উইন্ডোগুলো ফিরিয়ে আনা যাবে।
অপ্রয়োজনীয়
ফিচার বন্ধ করা
উইন্ডোজ এঙ্পি বা ভিসতার
তুলনায় উইন্ডোজ সেভেনে অনেক বেশি সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে। এসব ফিচারের সব সবার দরকার নেই। এসব অপ্রয়োজনীয় ফিচার বন্ধ করে
দিলে অপারেটিং সিস্টেম অনেক হালকা হবে। এ জন্য Start মেন্যু থেকে Control Panel-এ ক্লিক করুন। এরপর Programmes ক্লিক করলে নতুন একটি
উইন্ডো আসবে। সেখানে
Turn Windows features on or off-এ ক্লিক করুন। এরপর যে প্রোগ্রামগুলো অপ্রয়োজনীয়, সেখান থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে
ঙশ করুন। কম্পিউটার রিস্টার্ট
করুন। ফিচারগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। একইভাবে টিক চিহ্ন দিয়ে ঙশ করলে
ফিচারগুলো চালু হয়ে যাবে।
টাস্কবার
থাম্বনেইল গতি বাড়ানো
উইন্ডোজ সেভেনে কাজ করার
সময় টাস্কবারে কাজের থাম্বনেইল বা ছোট ইমেজ দেখা যায়। অনেক কাজ একসঙ্গে করার সময় শুধু
টাস্কবারে মাউস নিয়ে ওই কাজের প্রিভিউ দেখে নেওয়া যায়। তবে এই থাম্বনেইল প্রিভিউ কিছুটা
ধীরগতির। এ জন্য প্রিভিউ দেখতে
ব্যবহারকারীর অতিরিক্ত সময় নষ্ট হয়। চাইলে থাম্বনেইলের গতি বাড়িয়েও নেওয়া যায়। এ জন্য Start মেন্যু থেকে regedit
লিখে Registry
Editor-এ যেতে হবে। এরপর সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USERControl
PanelMouse-এ গিয়ে
Mouse HoverTime-এ ডাবল ক্লিক করতে হবে। সেখানে এর ভ্যালু ৪০০ দেওয়া রয়েছে। অর্থাৎ টাস্কবারে মাউস নেওয়ার
৪০০ মিলি সেকেন্ড পর এটা কাজ করে। আরো দ্রুত কাজ করানোর জন্য এ সময়টি কমিয়ে আনতে হবে। এখানে ভ্যালু ১০০ দিয়ে Ok
করুন। আগের চেয়ে অনেক দ্রুত টাস্কবারের
থাম্বনেইল প্রিভিউ দেখা যাবে।
পাসওয়ার্ড
দিয়ে ফোল্ডার রাখা
উইন্ডোজ এঙ্পিতে সরাসরি
কোনো ফোল্ডারকে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখার ডিফল্ট সুবিধা নেই। তবে সেভেনে এই সুবিধা আছে। গোপন ফাইলকে প্রাইভেট ফোল্ডার
হিসেবে সংরক্ষণের সুবিধাও এতে রয়েছে। প্রাইভেট ফোল্ডার তৈরির জন্য প্রথমে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক
করুন। এখানেই প্রাইভেট ফোল্ডার
তৈরি করার উপায় পাবেন।
মাউস ছাড়া
টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন
উইন্ডোজ সেভেনে সব কাজ
টাস্কবারে মিনিমাইজ হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে টাস্কবার থেকে নির্দিষ্ট উইন্ডোটি খোলার জন্য
সাধারণত মাউস ব্যবহার করা হয়। আরো দ্রুত কাজ করার জন্য এ ক্ষেত্রে আমরা কিবোর্ডের
সাহায্যেই যেকোনো টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে পারি। এ জন্য কিবোর্ড থেকে উইন্ডোজ কি
চেপে ধরে টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশনটির নাম্বার চাপুন। টাস্কবারের বাম দিক থেকে প্রথমে
যে অ্যাপ্লিকেশনটি চালু রয়েছে, সেটি এক। এরপর থেকে ২-৩ ধরে যে অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করতে চান,
সেটার নম্বর চাপতে
হবে।
দ্রুত
টাস্ক ম্যানেজার খোলা
এঙ্পির মতো উইন্ডোজ
সেভেনে ctrl+alt+del চাপলে টাস্ক ম্যানেজার Open হয় না। একটি মেন্যু আসে এবং সেখান থেকে টাস্ক ম্যানেজার খুলতে হয়। তবে দ্রুত টাস্ক ম্যানেজার খোলার
জন্য Crtl+Shift+Esc শর্টকাট ব্যবহার করা যেতে পারে।
ফন্ট সাইজ
বাড়িয়ে নেওয়া
মনিটরের সাইজ অনুসারে
একেকজনের একেক রকম ফন্ট সাইজ প্রয়োজন হতে পারে। ফন্ট সাইজ পরিবর্তন করার জন্য
স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে font টাইপ করে Make text and other screen items larger
or smaller-এ যেতে
হবে। সেখানে নতুন একটি ডায়ালগ
বঙ্ েস্মলার, মিডিয়াম এবং লার্জ নামে তিনটি অপশন পাওয়া যাবে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেখান থেকে
যেকোনোটি বেছে নিলেই হলো। এরপর কম্পিউটার লগ-অফ করে লগ-ইন করলে ফন্টের পরিবর্তন দেখা
যাবে।
শর্টকাটে
নতুন ফোল্ডার তৈরি
মাউসের রাইট বাটন চেপে
কম্পিউটারে যেকোনো নতুন ফোল্ডার তৈরি করা যায়। তবে উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং
সিস্টেম ব্যবহারকারীরা শর্টকাটে এক চাপেই যেকোনো ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন। এ জন্য যে ড্রাইভ বা ফোল্ডারের
মধ্যে নতুন একটি ফোল্ডার তৈরি করতে চান, সেখানে যেতে হবে। এরপর সেখানে কিবোর্ড থেকে Ctrl+Shift+N
চাপলেই নতুন একটি
ফোল্ডার তৈরি হবে। ফোল্ডারটির
নতুন একটি নাম দিয়ে Enter চাপলেই এটা খুলে যাবে এবং এতে ইচ্ছামতো ফাইল রাখা যাবে।
কমান্ড
প্রম্পট বঙ্
সংক্ষেপে কাজ করার জন্য
কমান্ড প্রম্পট বেশ উপকারী। তবে উইন্ডোজ সেভেনে রানে গিয়ে বারবার কমান্ড প্রম্পট খোলাটা
ঝামেলার কাজ। এ
ক্ষেত্রে শর্টকাটেই কমান্ড প্রম্পট বঙ্ খোলা যায়। এ জন্য শিফট কি চেপে ধরে যেকোনো
ফোল্ডারের ওপর রাইট ক্লিক করলে ‘Open command windows here’ লেখা আসবে। এতে ক্লিক করে কমান্ড প্রম্পট
খোলা যাবে।
দ্রুত
ডেস্কটপ দেখুন
কম্পিউটারে অনেক কাজ
একসঙ্গে করার সময় ব্যবহারকারীকে ডেস্কটপে ফেরত আসতে হয়। তবে ম্যানুয়ালি সব উইন্ডো
মিনিমাইজ করে ডেস্কটপে ফেরত আসাটা খুবই ঝামেলার। উইন্ডোজ সেভেনে একবারে সব উইন্ডো
মিনিমাইজ করে ডেস্কটপে ফেরত আসার জন্য উইন্ডোজ কি চেপে ধরে স্পেস বারে চাপ দিলেই
ডেস্কটপ চলে আসবে। এরপর
বাটনগুলো ছেড়ে দিলে কম্পিউটার আবার আগের উইন্ডোতে ফিরে যাবে।
মনিটরের রং সমন্বয়
কম্পিউটারের মনিটর কখনো কম, আবার কখনো অতিরিক্ত রং প্রদর্শন করে। উইন্ডোজ সেভেনের একটি টুলস ব্যবহার করে এ সমস্যার সমাধান করা যায়। এ ক্ষেত্রে উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে সার্চ eccw.exe টাইপ করে Enter বাটন চাপুন। এরপর নতুন যে উইন্ডো আসবে সেখান থেকে Next বাটন চেপে পরবর্তী নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন। এর সাহায্যে Gamma, Brightness, Contrast,
Color সমন্বয় করে নেওয়া যাবে।
হার্ডডিস্ক রক্ষণাবেক্ষণ
হার্ডডিস্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের
টুল ব্যবহার
হয়ে থাকে।
যেমন_
অ্যাক্রোনিস,
প্যারাগন। তবে এগুলো উইন্ডোজে আলাদা
করে ইনস্টল
করে নিতে
হয়। ঝামেলা
এড়ানোর জন্য
উইন্ডোজ সেভেনে
ডিফল্টভাবেই একটি ‘
ডিস্ক পার্টিশন ম্যানেজার’
অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। উইন্ডোজ সেভেনে এর
নাম Disk Part
। এর সাহায্যে সহজেই
প্রাইমারি,
এঙ্টেন্ডেড,
লজিক্যাল পার্টিশনসহ রেইড
সিস্টেমকে বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। উইন্ডোজের
লোকাল হার্ডডিস্ক
থেকে ভার্চুয়াল
হার্ডড্রাইভের সুবিধা পাওয়ার জন্য Start
থেকে
সার্চ hard disk
টাইপ করে Create and
format hard disk partitions-
এ ক্লিক করুন।
এখানে Action
মেন্যু থেকে Create VHD
(Virtual Hard Disk)-
এ ক্লিক করে
ভার্চুয়াল হার্ডডিস্ক তৈরির পদ্ধতিগুলো অনুসরণ
করে ভার্চুয়াল
হার্ডডিস্ক তৈরি করা যাবে। Disk Part-
এর ফিচারগুলো ও এর কমান্ড লাইনের
ব্যবহার সম্পর্কে
বিস্তারিত মাইক্রোসফটের http://support.microsoft.com/kb/300415
এই লিংক
থেকে পাওয়া
যাবে।
কম্পিউটারের সমস্যা
কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান
দেওয়ার জন্য
উইন্ডোজ সেভেনে
দুটি শক্তিশালী
টুল রয়েছে,
যা ব্যবহার
করে অপারেটিং
সিস্টেমের ক্ষতিগ্রস্ত অ্যাপ্লিকেশন
চিহ্নিত করা
ও সমাধান
বের করা
সম্ভব। উইন্ডোজ
৭-
এ
Error
মেসেজের সঙ্গে সমস্যার বর্ণনাসহ একটি
পপআপ উইন্ডোতে
দেখাবে। এই
পপআপে ক্লিক
করলে Action Center
স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর
সমস্যা খুঁজে
বের করে
তা সমাধানের
চেষ্টা চালাবে।
Action Center
সমস্যার সমাধান করতে
সক্ষম না
হলে রেকর্ডার
অন্যভাবে সাহায্য
করার চেষ্টা
করবে। এর
জন্য আপনাকে
স্টার্ট মেন্যুর
সার্চ psr
টাইপ করে enter
চাপলে একটি
নতুন উইন্ডো
হাজির হবে।
এই উইন্ডো
থেকে Start
বাটনে ক্লিক করে সমস্যাটি
আবার বের
করার চেষ্টা
করুন। সমস্যাটি
রেকর্ড হওয়ার
পর Stop
বাটনে
ক্লিক করতে
হবে। সাহায্যের
প্রশ্ন চিহ্নিত
আইকন সেটিংস
মেন্যু থেকে
বের করতে
পারবেন। এখানে
ফাইলটির এঙ্টেনশন
হচ্ছে MHT
কিন্তু তা জিপ ফরম্যাটে
সেভ করা
থাকবে। ফাইলটি
বের করে
Send to recipient -
এ সাহায্যে সফটওয়্যার
প্রোভাইডারের কাছে পাঠিয়ে সমস্যার সমাধান
বের করে
নেওয়া যাবে।
মাল্টিমিডিয়া (ভিডিও, ইমেজ, মিউজিক)
উইন্ডোজ অপারেটিং
সিস্টেমে মিডিয়া
সেন্টারে অডিও,
ভিডিও,
ইমেজকে
সিডি বা
ডিভিডিতে বার্ন
বা ISO
ফাইল
করার জন্য
Magix
বা Nero
টুল ব্যবহার করতে হয়।
উইন্ডোজ সেভেনে
স্ট্রিম মিডিয়া
সেন্টারের সুবিধা পাওয়া যায়। অ্যাডভান্সড
মিডিয়া শেয়ারিংয়ের
সাহায্যে উইন্ডোজ
মিডিয়ার অডিও,
ভিডিও কনটেন্টগুলো
বিভিন্ন ধরনের
বর্ধিত ডিভাইসের
সঙ্গে যোগাযোগ
স্থাপন করতে
পারে এবং
তা রিমোটের
সাহায্যে দূর
থেকে নিয়ন্ত্রণ
করার সুবিধা
দেয়।
নিরাপত্তা
ইমেজভিত্তিক ব্যাকআপ টুলের সাহায্যে উইন্ডোজ
সেভেন সম্পূর্ণ
সিস্টেম হার্ডডিস্কের
ক্লোন তৈরি
করে রাখতে
পারেন। এ
সুবিধা পেতে
Start -> All programs-> Maintenance-> Backup and Restore-
এ ক্লিক
করতে হবে।
এখানে Create->System Image-
এ ক্লিক
করে Destination File-
এর লোকেশন
External Hard disk-
এর লোকেশনকে দেখিয়ে
দিতে হবে।
এরপর Start backup-
এ ক্লিক
করলে ফাইলগুলো
ব্যাকআপ নেওয়া
শুরু হবে।
নেটওয়ার্ক
নতুন কম্পিউটার
ব্যবহারকারীদের কাছে ‘
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং’
কঠিন
মনে হতে
পারে। উইন্ডোজ
সেভেনের সাহায্যে
খুব সহজেই
নেটওয়ার্কিং করতে পারবেন এবং পুরনো
অপারেটিং সিস্টেমের
কম্পিউটার থেকে WLAN-
এর সাহায্যে উইন্ডোজ
সেভেনের সঙ্গে
সহজেই যুক্ত
হতে পারেন।
উইন্ডোজ সেভেনের
নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধানের জন্য ঘNetwork
and Sharing Center
থেকে ট্রাবলশুটারের সাহায্য
নিতে পারেন।
এই সুবিধা
পাওয়ার জন্য
নেটওয়ার্কের নোটিফিকেশন আইকনের ওপর মাউসের
ডান বাটন
ক্লিক করে
Troubleshoot Problems-
এ ক্লিক করলে
নতুন উইন্ডোর
মাধ্যমে নেটওয়ার্কের
সমস্যা সমাধানের
চেষ্টা করবে।
সাধারণত এখান
থেকেই উইন্ডোজ
সেভেনের নেটওয়ার্ক-
সংক্রান্ত সমস্যা
সমাধান হয়ে
যায়।